Nappy rash is a very common problem for the kids.it occurs due to persistent irritation by urine and faces .it may occur due to use of occlusive plastic plant.the affected area become red, excoriated, itachy and sometimes weppy. if the situation is not taken in to account superadded fungal and bacterial infections are not unlikely.
But how to handle the problem? the following tips may helpo to some extent.
1.Leave the nappy off while at home and allow air to come in contact :keep the area dry as far as possible.
2.change the nappy as and when necessary
3.Use Quality napkin
4.Wipes the area often
5. clean the area with luke warm water
6.Do not use talc powder or any other powder
7.Do not use tight plastic pants
8.Zinc Oxide Cream use is very helpful .if not improve mild steriod with antifungal cream may be applied
9.Home made soft cloth nappy is an effective alternative to nappy available in market.
10.Olive oil may be used during nappy change .
sometimes mothers ask whether nappy can be used at night or during sleep.yes it can be used but better to avoid during night.
Monday, January 25, 2016
Thursday, November 19, 2015
অনিয়মিত পিরিয়ড কে নিয়মিত করুন
নিয়মিত পিরিয়ড হওয়াটা নারীর সুস্থতার সঙ্গে ওতোপ্রতভাবে জড়িত। বিবাহিতা
বা অবিবাহিতা অনেক নারীই অনিয়মিত পিরিয়ডের সমস্যায় ভুগে থাকেন।
এই সমস্যা দেহের অন্যান্য আরও সমস্যা ডেকে আনে। যেমন পেটে ব্যাথা, চোখের দৃষ্টি কমে যাওয়া, হাত পায়ের গিটে ব্যথা, তলপেট ফুলে যাওয়া, বাচ্চা ধারণে বাধা, জরায়ুতে টিউমারের মতো নানা সমস্যা। বিশেষ করে অবিবাহিতা নারীর অনিয়মিত পিরিয়ডের সমস্যা বেশি দেখা দেয়। সুস্থ থাকতে পিরিয়ডকে নিয়মিত করতে অবলম্বন করতে পারেন ঘরোয়া ২টি চিকিৎসা পদ্ধতি। এই পদ্ধতিতে পিরিয়ডের সমস্যা দূর হবে চিরকালের জন্য।
প্রথমে ১ কাপ পানিতে ১ চা চামচ মিহি আদা কুচি ৫ থেকে ৭ মিনিট ফুটিয়ে নিন। এই মিশ্রণে সামান্য চিনি বা মধু দিতে হবে। এভাবে দিনে ৩ বেলা খাওয়ার পর পানীয়টি পান করতে হবে। নিয়মিত এক মাস এভাবে পান করলে পিরিয়ড নিয়মিত হয়ে যাবে।
দারুচিনিতে নিয়মিত পিরিয়ড
পিরিয়ডকে নিয়মিত করতে দারুচিনি আরেকটি দারুণ কার্যকরী উপাদান। একগ্লাস দুধের সঙ্গে আধা চা চামচ দারুচিনি গুঁড়ো মিশিয়ে পান করুন। দিনে একবার করে মিশ্রণটি পান করতে হবে ৪ থেকে ৫ সপ্তাহ। পিরিয়ডের সমস্যা থাকলে কেটে যাবে সহজেই। এছাড়া প্রতিদিন এক টুকরো দারুচিনি চিবালেও কাজে দেবে।
source : helth bangla
এই সমস্যা দেহের অন্যান্য আরও সমস্যা ডেকে আনে। যেমন পেটে ব্যাথা, চোখের দৃষ্টি কমে যাওয়া, হাত পায়ের গিটে ব্যথা, তলপেট ফুলে যাওয়া, বাচ্চা ধারণে বাধা, জরায়ুতে টিউমারের মতো নানা সমস্যা। বিশেষ করে অবিবাহিতা নারীর অনিয়মিত পিরিয়ডের সমস্যা বেশি দেখা দেয়। সুস্থ থাকতে পিরিয়ডকে নিয়মিত করতে অবলম্বন করতে পারেন ঘরোয়া ২টি চিকিৎসা পদ্ধতি। এই পদ্ধতিতে পিরিয়ডের সমস্যা দূর হবে চিরকালের জন্য।
অনিয়মিত পিরিয়ড কে নিয়মিত করুন
আদার গুণে সমস্যা দূরপ্রথমে ১ কাপ পানিতে ১ চা চামচ মিহি আদা কুচি ৫ থেকে ৭ মিনিট ফুটিয়ে নিন। এই মিশ্রণে সামান্য চিনি বা মধু দিতে হবে। এভাবে দিনে ৩ বেলা খাওয়ার পর পানীয়টি পান করতে হবে। নিয়মিত এক মাস এভাবে পান করলে পিরিয়ড নিয়মিত হয়ে যাবে।
দারুচিনিতে নিয়মিত পিরিয়ড
পিরিয়ডকে নিয়মিত করতে দারুচিনি আরেকটি দারুণ কার্যকরী উপাদান। একগ্লাস দুধের সঙ্গে আধা চা চামচ দারুচিনি গুঁড়ো মিশিয়ে পান করুন। দিনে একবার করে মিশ্রণটি পান করতে হবে ৪ থেকে ৫ সপ্তাহ। পিরিয়ডের সমস্যা থাকলে কেটে যাবে সহজেই। এছাড়া প্রতিদিন এক টুকরো দারুচিনি চিবালেও কাজে দেবে।
source : helth bangla
ভাইরাল জ্বর হলে করণীয় – Viral Fever Tips
এখন প্রায় ঘরে ঘরে জ্বর, সর্দি, কাশি হচ্ছে। অনেকে আবার আক্রান্ত হচ্ছেন
নিউমোনিয়ায়। অথচ সামান্য পরিচর্যা ও ওষুধ সেবনে জ্বর, সর্দি-কাশি ভালো হয়।
আর জ্বরে আক্রান্তদের মধ্যে শিশু-কিশোররাই বেশি।
জ্বর একসপ্তাহ পার হলে আমরা সাধারণত ভাইরাল ফিভার ভাবি না। এটা সম্ভবত শ্বাস-প্রশ্বাসের সংক্রমণ বা অন্য কোন কারণে জ্বর হতে পারে। এছাড়া ভাইরাল জ্বরের অন্যতম প্রধান লক্ষণ হলো শরীরের পেশীতে প্রচণ্ড ব্যথা, চোখ লাল হওয়া ও নাক দিয়ে পানি পড়া ইত্যাদি। তাই এ ক্ষেত্রে বিলম্ব না করে চিকিত্সকের পরামর্শ অনুযায়ী যে কোন এন্টিবায়োটিক শুরু করা উচিত।
এ ক্ষেত্রে ইউরিন রুটিন, রক্তের সিবিসি, রক্তের ভিডাল টেস্ট (Widal Test)অথবা রক্তের কালচার (Blood Culture)করা উচিত। এসব পরীক্ষা-নিরীক্ষার মাধ্যমে ইউরিনের প্রদাহ, টাইফয়েড অথবা ডেঙ্গুজ্বর হলে ধরা পড়বে। তখন অধিক সময় ওষুধ সেবনের প্রয়োজন হবে। তবে মনে রাখবেন জ্বর বেশীদিন থাকলে এবং সাধারণ চিকিত্সায় ভালো না হলে অবশ্যই চিকিত্সকের পরামর্শ নেয়া বাঞ্ছনীয়।
source : Health bangla
জ্বর একসপ্তাহ পার হলে আমরা সাধারণত ভাইরাল ফিভার ভাবি না। এটা সম্ভবত শ্বাস-প্রশ্বাসের সংক্রমণ বা অন্য কোন কারণে জ্বর হতে পারে। এছাড়া ভাইরাল জ্বরের অন্যতম প্রধান লক্ষণ হলো শরীরের পেশীতে প্রচণ্ড ব্যথা, চোখ লাল হওয়া ও নাক দিয়ে পানি পড়া ইত্যাদি। তাই এ ক্ষেত্রে বিলম্ব না করে চিকিত্সকের পরামর্শ অনুযায়ী যে কোন এন্টিবায়োটিক শুরু করা উচিত।
ভাইরাল জ্বর হলে করণীয় – Viral Fever Tips
পাশাপাশি জ্বর ১০১ ডিগ্রি ফারেন হাইটের বেশি হলে প্যারাসিটামল দিনে ৩ বার খাওয়ার পর দেয়া যেতে পারে। এ ছাড়া সর্দি-কাশি হলে যে কোন এন্টি-হিস্টামিন জাতীয় ওষুধ সকালে ও রাতে দেয়া যেতে পারে। শরীর ব্যথা হলেও প্যারাসিটামল সেবন করা যায়। তবে মনে রাখতে হবে ওষুধ সেবনের ৩ থেকে ৫ দিনের মধ্যে জ্বর নিরাময় না হলে অবশ্যই রক্ত পরীক্ষা করে ওষুধ সেবন করানোর দরকার হতে পারে।এ ক্ষেত্রে ইউরিন রুটিন, রক্তের সিবিসি, রক্তের ভিডাল টেস্ট (Widal Test)অথবা রক্তের কালচার (Blood Culture)করা উচিত। এসব পরীক্ষা-নিরীক্ষার মাধ্যমে ইউরিনের প্রদাহ, টাইফয়েড অথবা ডেঙ্গুজ্বর হলে ধরা পড়বে। তখন অধিক সময় ওষুধ সেবনের প্রয়োজন হবে। তবে মনে রাখবেন জ্বর বেশীদিন থাকলে এবং সাধারণ চিকিত্সায় ভালো না হলে অবশ্যই চিকিত্সকের পরামর্শ নেয়া বাঞ্ছনীয়।
source : Health bangla
কিডনি নস্ট হবার লক্ষণগুলো কী কী
কিডনির প্রাথমিক রোগে বা অন্য কোনো কারণে কিডনি আক্রান্ত হয়ে ধীরে ধীরে
মাসের পর মাস বা বছরের পর বছর ধরে যদি দুটো কিডনিরই কার্যকারিতা নষ্ট হতে
থাকে তখন তাকে ক্রনিক বা ধীরগতিতে কিডনি ফেইলুর (Kidney Failure) বলা হয়।
একটি কিডনি সম্পূর্ণ সুস্থ থাকলে এবং অপরটির কার্যকারিতা সম্পূর্ণ নষ্ট হয়ে
গেলেও সুস্থ ও স্বাভাবিক জীবনযাপন করা সম্ভব। দুটো কিডনিরই শতকরা ৫০ ভাগ
বিনষ্ট হলেও শরীর সুস্থ ও স্বাভাবিক থাকে, যার ফলে একজন সুস্থ মানুষ (কিডনি
ডোনার – Kidney Donor) তার নিকট আত্মীয় বা অন্য আর একজন কিডনি বিকল রোগীকে
(কিডনি গ্রহণকারী) একটি কিডনি দান করেও সুস্থ থাকেন, স্বাভাবিক জীবনযাপন
করেন। কেবল দুটো কিডনির ৫০ ভাগের উপর নষ্ট হলেই কিডনি বিকল হওয়ার প্রবণতা
শুরু হয় এবং ৭৫ ভাগ নষ্ট হলেই শরীরের লক্ষণগুলো ধরা যেতে পারে আর ৯৫ ভাগের
উপর নষ্ট হলে কৃত্রিম উপায়ে (ডায়ালাইসিস বা কিডনি সংযোজন) ছাড়া রোগীকে
বাঁচিয়ে রাখা সম্ভব হয় না, যাকে বলে এন্ড স্টেজ রেলাল ফেইল্যুর (End Stage
Renal Failure)।
২. ডায়াবেটিসজনিত কিডনি রোগ ১৫-২০%।
৩. উচ্চ রক্তচাপজনিত কিডনি রোগ ১০-১৫%।
৪. কিডনি বা প্রস্রাবের রাস্তায় পাথর ও অন্য কোনো কারণে বাধাজনিত রোগ ৭-১৯%।
৫. কিডনি বা প্রস্রাবের রাস্তায় জীবাণুজনিত রোগ ৫-৭%।
৬. বংশানুক্রমিক কিডনি রোগ ৩-৫%।
৭. ওষুধজনিত কিডনি রোগ ৩-৫%।
৮. অন্যান্য ও অজানা।
রোগীকে পরীক্ষা করে রক্তের স্বল্পতা বোঝা যায়। অধিকাংশ রোগীর উচ্চরক্তচাপ (Hypertention) ধরা পড়ে। এছাড়া কোনো কোনো ক্ষেত্রে রোগীর কারণ সাপেক্ষে শরীরে পানি দেখা যেতে পারে। আবার অনেক ক্ষেত্রে চামড়া শুকিয়ে যেতে পারে। কিছু কিছু রোগীর হৃিপণ্ডের আবরণে পানি এবং হার্ট ফেইলুরের চিহ্ন দেখা যায়। অনেক ক্ষেত্রে শরীরের এমন কি হাত-পায়ের মাংসপেশী শুকিয়ে যায় যার দরুন রোগী সাধারণত চলাফেরার শক্তি হারিয়ে ফেলে।
কিডনির গঠন প্রণালী দেখার জন্য আলট্রাসনোগ্রাম এবং পেটের প্লেইন এক্স-রে করা হয়ে থাকে। কিডনির কার্যকারিতা শেষ পর্যায়ে গেলে দুটো কিডনির আকৃতি স্বাভাবিকের চেয়ে ছোট হয়ে যায়। যার কারণ গ্রোমারুলোনেফ্রাইটিস বা জীবাণুজনিত বলে মনে করা হয়। কিডনির আকৃতি ছোট না হয়ে যদি বড় হয়ে যায় এবং ভেতরের ক্যালিসেস বা শাখা-প্রশাখা নালীসমূহ ফুলে যায় তাহলে অবস্ট্রাকটিভ ইউরোপ্যাথিকে কিডনি বিকলের কারণ হিসেবে ধরা হয়। দুটো কিডনিতে যদি অনেকগুলো সিস্ট থাকে তাহলে বংশানুক্রমিক কিডনি রোগ বা পলিসিসটিক কিডনি ডিজিজ (Polycystic Kidney Disease) ভাবা হয়। এছাড়া পাথরজনিত কারণে বা প্রোস্টেটজনিত জটিলতায় কিডনি বিকল হলো কিনা তাও আলট্রাসনোগ্রাম ও এক্স-রের মাধ্যমে ধরা যেতে পারে।
উল্লিখিত পরীক্ষা-নিরীক্ষা ছাড়াও কিডনি বিকল রোগীদের হেপাটাইটিস-বি ভাইরাস, সি-ভাইরাস, এইডস (AIDS) ভাইরাস আছে কিনা তাও দেখা প্রয়োজন। বুকের এক্স-রে, ইসিজি রক্তের হিমোগ্লোবিন, ব্লাড গ্রুপ, এইচএলএ টিস্যু এন্টিজেন এসব পরীক্ষাও বিশেষ ক্ষেত্রে প্রয়োজন হয়।
শুধু সরকারি পর্যায়ে এ ধরনের সুযোগ-সুবিধা সম্ভব নয়। তাই এগিয়ে আসতে হবে বেসরকারি উদ্যোক্তাকে ও সমাজের বিত্তবান ব্যক্তিবর্গকে। তৈরি করতে হবে অত্যাধুনিক ডায়ালাইসিস এবং কিডনি সংযোজনের ব্যবস্থা। আর কিডনি সংযোজনের জন্য নিকট আত্মীয়দের মধ্য থেকে ডোনার হিসেবে এগিয়ে আসতে হবে। কেননা দুটো সুস্থ কিডনির মধ্যে একটা নিকট অসুস্থ কিডনি রোগীকে দান করলেও স্বাভাবিক সুস্থ জীবন-যাপন করা যায় এবং সেক্ষেত্রে সামাজিক মর্যাদাও বৃদ্ধি পায়। তাহলেই হাজার হাজার কিডনি বিকল রোগীকে বাঁচিয়ে রাখা সম্ভব হবে।
Source: Health bangla
কিডনি নষ্ট হয়ে যাওয়ার কারণ
১. গ্লোমেরুলো নেফ্রাইটিস বা কিডনির ছাকনি প্রদাহ রোগ ৫০-৫৫%।২. ডায়াবেটিসজনিত কিডনি রোগ ১৫-২০%।
৩. উচ্চ রক্তচাপজনিত কিডনি রোগ ১০-১৫%।
৪. কিডনি বা প্রস্রাবের রাস্তায় পাথর ও অন্য কোনো কারণে বাধাজনিত রোগ ৭-১৯%।
৫. কিডনি বা প্রস্রাবের রাস্তায় জীবাণুজনিত রোগ ৫-৭%।
৬. বংশানুক্রমিক কিডনি রোগ ৩-৫%।
৭. ওষুধজনিত কিডনি রোগ ৩-৫%।
৮. অন্যান্য ও অজানা।
কিডনি নস্ট হবার উপসর্গ
আগেই উল্লেখ করা হয়েছে যে, দুটো কিডনির শতকরা পঁচাত্তর ভাগ কার্যকারিতা নষ্ট না হওয়া পর্যন্ত কিডনি বিকলের উপসর্গ দেখা যায় না। রোগী প্রাথমিক পর্যায়ে সামান্য ধরনের কিডনি রোগ থাকার দরুন গুরুত্ব অনুধাবন করতে পারে না। শতকরা ৭৫ ভাগের উপর কিডনি অকেজো হয়ে গেলে রোগীর ক্ষুধা মন্দা, আহারে অনীহা, বমি বমি ভাগ, বমি হওয়া, শরীর ক্রমান্বয়ে ফ্যাকাশে হয়ে যাওয়া, শারীরিক দুর্বলতা প্রভৃতি উপসর্গ দেখা দেয়। এছাড়াও প্রস্রাবের পরিমাণের পরিবর্তন লক্ষ্য করা যায়, রাতে প্রস্রাব করার প্রবণতা বৃদ্ধি পায়। কোনো রকম চর্মরোগের উপসর্গ ছাড়াই শরীর চুলকায়, যখন তখন হেচকি ওঠে এবং অনেক ক্ষেত্রে খিঁচুনি হতে পারে। রোগী শেষ পর্যায়ে পৌঁছে গেলে নিঃশ্বাস নিতে কষ্ট, তীব্র গতিতে নিঃশ্বাস-প্রশ্বাস, ঝিমানো ভাব, এমনকি এক পর্যায়ে রোগী জ্ঞানও হারিয়ে ফেলতে পারে।রোগীকে পরীক্ষা করে রক্তের স্বল্পতা বোঝা যায়। অধিকাংশ রোগীর উচ্চরক্তচাপ (Hypertention) ধরা পড়ে। এছাড়া কোনো কোনো ক্ষেত্রে রোগীর কারণ সাপেক্ষে শরীরে পানি দেখা যেতে পারে। আবার অনেক ক্ষেত্রে চামড়া শুকিয়ে যেতে পারে। কিছু কিছু রোগীর হৃিপণ্ডের আবরণে পানি এবং হার্ট ফেইলুরের চিহ্ন দেখা যায়। অনেক ক্ষেত্রে শরীরের এমন কি হাত-পায়ের মাংসপেশী শুকিয়ে যায় যার দরুন রোগী সাধারণত চলাফেরার শক্তি হারিয়ে ফেলে।
কিডনি নস্ট রোগ নির্ণয়
ক্রনিক রেনাল ফেইলুর (Chronic Renal Failure) রোগ নির্ণয়ের জন্য রোগীর উপসর্গের ইতিহাস, শারীরিক পরীক্ষা ছাড়াও প্রাথমিকভাবে রক্তের ইউরিয়া (Serum Urea), ক্রিয়েটেনিন (Serum Creatinin) এবং ইলেকট্রোলাইট (Electrolyres)পরীক্ষা করা হয়। কিডনির কার্যকারিতা কমে যাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে রক্তের ইউরিয়া, ক্রিয়েটেনিন বেড়ে যায়। পটাশিয়ামের পরিমাণ বাড়তে থাকে ও বাইকার্বোনেট কমে যায়। এছাড়াও ফসফেট শরীরে জমতে শুরু করে, যার ফলে ক্যালসিয়াম কমে যেতে বাধ্য হয় এবং অন্যান্য পার্শ্বপ্রতিক্রিয়াও শুরু হতে থাকে। এরপরে কি কারণে ধীরগতিতে কিডনি বিকল হয়েছে তা বের করার জন্য প্রস্রাব পরীক্ষা করে এ্যালবুমিন (Albumin) আছে কিনা তা দেখা হয় এবং লোহিত ও শ্বেত কণিকা আছে কিনা তাও দেখে নেয়া হয়। প্রয়োজনের ২৪ ঘণ্টার প্রস্রাবের প্রোটিনের পরিমাণও দেখা হয়। প্রস্রাবে এ্যালবুমিন ২৪ ঘণ্টায় এক গ্রামের বেশি হলে প্রাথমিকভাবে কিডনি ফেইলুরের কারণ হিসেবে গ্লোমারুলোনেফ্রাইটিস ধরে নেয়া হয়।কিডনির গঠন প্রণালী দেখার জন্য আলট্রাসনোগ্রাম এবং পেটের প্লেইন এক্স-রে করা হয়ে থাকে। কিডনির কার্যকারিতা শেষ পর্যায়ে গেলে দুটো কিডনির আকৃতি স্বাভাবিকের চেয়ে ছোট হয়ে যায়। যার কারণ গ্রোমারুলোনেফ্রাইটিস বা জীবাণুজনিত বলে মনে করা হয়। কিডনির আকৃতি ছোট না হয়ে যদি বড় হয়ে যায় এবং ভেতরের ক্যালিসেস বা শাখা-প্রশাখা নালীসমূহ ফুলে যায় তাহলে অবস্ট্রাকটিভ ইউরোপ্যাথিকে কিডনি বিকলের কারণ হিসেবে ধরা হয়। দুটো কিডনিতে যদি অনেকগুলো সিস্ট থাকে তাহলে বংশানুক্রমিক কিডনি রোগ বা পলিসিসটিক কিডনি ডিজিজ (Polycystic Kidney Disease) ভাবা হয়। এছাড়া পাথরজনিত কারণে বা প্রোস্টেটজনিত জটিলতায় কিডনি বিকল হলো কিনা তাও আলট্রাসনোগ্রাম ও এক্স-রের মাধ্যমে ধরা যেতে পারে।
উল্লিখিত পরীক্ষা-নিরীক্ষা ছাড়াও কিডনি বিকল রোগীদের হেপাটাইটিস-বি ভাইরাস, সি-ভাইরাস, এইডস (AIDS) ভাইরাস আছে কিনা তাও দেখা প্রয়োজন। বুকের এক্স-রে, ইসিজি রক্তের হিমোগ্লোবিন, ব্লাড গ্রুপ, এইচএলএ টিস্যু এন্টিজেন এসব পরীক্ষাও বিশেষ ক্ষেত্রে প্রয়োজন হয়।
কিডনি নস্ট হবার চিকিত্সা ও প্রতিকার
কিডনি অকেজো রোগীর চিকিত্সা নির্ভর করে কি কারণে এবং কত পরিমাণে কিডনির কার্যকারিতা নষ্ট হয়েছে তার উপর। কেননা এমন অনেক কারণ রয়েছে যেগুলোকে আমরা সঠিক চিকিত্সার মাধ্যমে ভালো করে দিতে পারি, যেমন বাধাজনিত কিডনি রোগ। আবার কিছু কারণ আছে ভালো করা না গেলেও কিডনি আরো বেশি অকেজো না হয়ে যায় তার ব্যবস্থা নিতে পারি, যেমন উচ্চরক্তচাপ। অবশ্য যে কোনো কারণেই হোক না কেন দুটো কিডনির শতকরা ৯৫ ভাগের উপরে যদি নষ্ট হয়ে যায় তখন কোনোভাবেই কিডনির কার্যকারিতা ফেরানো সম্ভব হয় না। আর এসব ক্ষেত্রেই প্রয়োজন পড়ে ডায়ালাইসিস বা কিডনি সংযোজনের মাধ্যমে চিকিত্সার ব্যবস্থা করা। উল্লেখিত দু ধরনের চিকিত্সাই অত্যন্ত ব্যয়বহুল ও ঝুঁকিপূর্ণ। এজন্যই প্রয়োজন সঠিক সময়ে প্রাথমিক পর্যায়ে রোগ নির্ণয় করে বিশেষজ্ঞ চিকিত্সকের মাধ্যমে কিডনি রোগের চিকিত্সা করানো। এর জন্য প্রয়োজন কিডনি রোগ সম্পর্কে সমাজ সচেতনতা, প্রাথমিক জ্ঞান অর্জন করা ও চিকিত্সা সেবার মান বৃদ্ধি করা। কেননা প্রতি বছর আমাদের দেশে প্রায় ২০ থেকে ২৫ হাজার কিডনি রোগী কিডনি অকেজো হয়ে মৃত্যুর কোলে ঢলে পড়ছে। এদের বাঁচাবার জন্য চাই চিকিত্সার সুযোগ-সুবিধা।শুধু সরকারি পর্যায়ে এ ধরনের সুযোগ-সুবিধা সম্ভব নয়। তাই এগিয়ে আসতে হবে বেসরকারি উদ্যোক্তাকে ও সমাজের বিত্তবান ব্যক্তিবর্গকে। তৈরি করতে হবে অত্যাধুনিক ডায়ালাইসিস এবং কিডনি সংযোজনের ব্যবস্থা। আর কিডনি সংযোজনের জন্য নিকট আত্মীয়দের মধ্য থেকে ডোনার হিসেবে এগিয়ে আসতে হবে। কেননা দুটো সুস্থ কিডনির মধ্যে একটা নিকট অসুস্থ কিডনি রোগীকে দান করলেও স্বাভাবিক সুস্থ জীবন-যাপন করা যায় এবং সেক্ষেত্রে সামাজিক মর্যাদাও বৃদ্ধি পায়। তাহলেই হাজার হাজার কিডনি বিকল রোগীকে বাঁচিয়ে রাখা সম্ভব হবে।
Source: Health bangla
Saturday, November 14, 2015
অপ্রয়োজনে এন্টিবায়োটিক সেবন করা মোটেও উচিত নয়
এন্টিবায়োটিক (Antibiotic) বা জীবাণু নাশক দিন দিন এর কার্যকারিতা হারিয়ে ফেলছে। পঞ্চাশের দশকে পেনিসিলিন (Penicilin) যতটা জীবাণু ধ্বংসে কার্যকর ছিল এখন আর এন্টিবায়োটিক তেমন কার্যকর হচ্ছে না। ফলে বাজারে আসছে নিত্য নৈমিত্তিক জীবাণু নাশক। এতেও কাজ হচ্ছে না অনেক ক্ষেত্রে। রেজিস্ট্যান্স (Resistance) হয়ে পড়ছে অনেক নামি-দামি এন্টিবায়োটিক। কারণ হিসাবে বিশেষজ্ঞগণ যখন-তখন এন্টিবায়োটিক সেবন এবং বেশিরভাগ ক্ষেত্রে এন্টিবায়োটিকের কোর্স (Antibiotic Course) কমপ্লিট না করাকে দায়ী করছেন।
এমনকি ব্যাকটেরিয়াল ইনফেকশন যেখানে এন্টিবায়োটিক দরকার সেখানেও এন্টিবায়োটিকের কোর্স শেষ করা হচ্ছে না। তাই অনেক এন্টিবায়োটিক রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা হারিয়ে ফেলছে। তাই অপ্রয়োজনে এন্টিবায়োটিক সেবন করা উচিত নয়। যদি এন্টিবায়োটিক সেবনের প্রয়োজন হয় তাহলে কোনো চিকিত্সকের পরামর্শ অনুযায়ী এন্টিবায়োটিক সেবন করা উচিত। এছাড়া প্রয়োজনে হোক আর অপ্রয়োজনেই হোক- কম পক্ষে ৫ থেকে ৭ দিন এন্টিবায়োটিক সেবন করা বা ব্যবহার করা উচিত।
source: health bangla
ধূমপায়ীদের ফুসফুস পরিষ্কারের সহজ উপায়
ধূমপান ফুসফুসকে ভীষণভাবে ক্ষতিগ্রস্ত করে।এর ফলে ফুসফুসে বিষাক্ত পদার্থ জমা হয়। ধূমপানের কারণে ফুসফুসে ক্যানসারও হতে পারে। তবে সম্প্রতি একটি গবেষণায় বলা হয়, কিছু বিষয় রয়েছে যা ধূমপায়ীদের ফুসফুস পরিষ্কারে সাহায্য করবে। এই পদ্ধতিগুলো মেনে চললে খুব সহজেই ধূমপায়ীরা ফুসফুস পরিষ্কার করতে পারবেন।
পুদিনা পাতা
ফুসফুস পরিষ্কারের জন্য খাদ্য তালিকায় পুদিনা পাতা রাখুন।পুদিনা পাতায় যে উপাদান রয়েছে তা ফুসফুসের যেকোনো সংক্রমণের সাথে লড়াই করে।
আনারস
খাদ্যতালিকায় অ্যান্টি অক্সিডেন্ট এবং ভিটামিন সি সমৃদ্ধ খাবার রাখুন। এ দুটি উপাদান প্রাকৃতিকভাবেই ফুসফুস পরিষ্কার করে। তাই আনারসের জুস এবং ক্র্যানবেরির জুস নিয়মিত খাদ্যতালিকায় রাখুন। এসব ফলের জুসেই প্রচুর পরিমাণে রয়েছে অ্যান্টি অক্সিডেন্ট ও ভিটামিন সি।
আদা
ঠান্ডায় নাক বন্ধ হওয়া রোধে ঘরোয়া দাওয়াই হলো আদা। তবে ধূমপায়ীদেরও ফুসফুস পরিষ্কার করতে পারে আদা। প্রতিদিন এক টুকরো আদা চিবুলে শ্বাসতন্ত্র ও ফুসফুস থেকে বিষাক্ত পদার্থ দূর হয়ে যায়।
গাজরের জুস
ফুসফুসকে পরিষ্কার করতে গাজরের জুস পান বেশ সাহায্য করে। প্রতিদিন দুই বেলা এই জুস খেলে ফুসফুস পরিষ্কার থাকে।
লেবুর শরবত
লেবুর শরবত প্রতিদিন খেলে ফুসফুস শক্তিশালী হয় এবং বিষাক্ত পদার্থ দূর হয়।
গ্রিন টি
গ্রিন টি খুব উপকারী সবার ক্ষেত্রেই। এই শক্তিশালী চা অন্ত্রের বিষাক্ত পদার্থ দূর করে। এই বিষাক্ত পদার্থই আমাদের কোষ্ঠকাঠিন্যের জন্য দায়ী।এ ছাড়া প্রতিদিন গ্রিন টি পান ফুসফুসকে পরিষ্কার করে।
যোগব্যায়াম
গভীর শ্বাস প্রশ্বাসের ব্যায়াম করলে শরীর থেকে বিষাক্ত পদার্থ বের হয়ে যায়। নিয়মিত যোগব্যায়াম করলে ফুসফুস শক্তিশালী হয় এবং প্রাকৃতিকভাবে ফুসফুস পরিষ্কার হয়।
দুগ্ধ জাতীয় খাবারে না
ফুসফুস পরিষ্কার রাখতে হলে দুগ্ধজাতীয় খাবার বাদ দিতে হবে। কারণ দুধ জাতীয় খাবার পরিষ্কার প্রক্রিয়াকে বাধাগ্রস্ত করে।
তবে ফুসফুসকে একেবারেই পরিষ্কার করতে ধূমপান ছেড়ে দেওয়ার বিকল্প আর কিছুই হতে পারে না। দেখুন, চেষ্টা করে ছাড়তে পারেন কি না এই বাজে অভ্যাস।
ধূমপান ফুসফুসকে ভীষণভাবে ক্ষতিগ্রস্ত করে।এর ফলে ফুসফুসে বিষাক্ত পদার্থ জমা হয়। ধূমপানের কারণে ফুসফুসে ক্যানসারও হতে পারে। তবে সম্প্রতি একটি গবেষণায় বলা হয়, কিছু বিষয় রয়েছে যা ধূমপায়ীদের ফুসফুস পরিষ্কারে সাহায্য করবে। এই পদ্ধতিগুলো মেনে চললে খুব সহজেই ধূমপায়ীরা ফুসফুস পরিষ্কার করতে পারবেন।
পুদিনা পাতা
ফুসফুস পরিষ্কারের জন্য খাদ্য তালিকায় পুদিনা পাতা রাখুন।পুদিনা পাতায় যে উপাদান রয়েছে তা ফুসফুসের যেকোনো সংক্রমণের সাথে লড়াই করে।
আনারস
খাদ্যতালিকায় অ্যান্টি অক্সিডেন্ট এবং ভিটামিন সি সমৃদ্ধ খাবার রাখুন। এ দুটি উপাদান প্রাকৃতিকভাবেই ফুসফুস পরিষ্কার করে। তাই আনারসের জুস এবং ক্র্যানবেরির জুস নিয়মিত খাদ্যতালিকায় রাখুন। এসব ফলের জুসেই প্রচুর পরিমাণে রয়েছে অ্যান্টি অক্সিডেন্ট ও ভিটামিন সি।
খাদ্যতালিকায় অ্যান্টি অক্সিডেন্ট এবং ভিটামিন সি সমৃদ্ধ খাবার রাখুন। এ দুটি উপাদান প্রাকৃতিকভাবেই ফুসফুস পরিষ্কার করে। তাই আনারসের জুস এবং ক্র্যানবেরির জুস নিয়মিত খাদ্যতালিকায় রাখুন। এসব ফলের জুসেই প্রচুর পরিমাণে রয়েছে অ্যান্টি অক্সিডেন্ট ও ভিটামিন সি।
আদা
ঠান্ডায় নাক বন্ধ হওয়া রোধে ঘরোয়া দাওয়াই হলো আদা। তবে ধূমপায়ীদেরও ফুসফুস পরিষ্কার করতে পারে আদা। প্রতিদিন এক টুকরো আদা চিবুলে শ্বাসতন্ত্র ও ফুসফুস থেকে বিষাক্ত পদার্থ দূর হয়ে যায়।
ঠান্ডায় নাক বন্ধ হওয়া রোধে ঘরোয়া দাওয়াই হলো আদা। তবে ধূমপায়ীদেরও ফুসফুস পরিষ্কার করতে পারে আদা। প্রতিদিন এক টুকরো আদা চিবুলে শ্বাসতন্ত্র ও ফুসফুস থেকে বিষাক্ত পদার্থ দূর হয়ে যায়।
গাজরের জুস
ফুসফুসকে পরিষ্কার করতে গাজরের জুস পান বেশ সাহায্য করে। প্রতিদিন দুই বেলা এই জুস খেলে ফুসফুস পরিষ্কার থাকে।
ফুসফুসকে পরিষ্কার করতে গাজরের জুস পান বেশ সাহায্য করে। প্রতিদিন দুই বেলা এই জুস খেলে ফুসফুস পরিষ্কার থাকে।
লেবুর শরবত
লেবুর শরবত প্রতিদিন খেলে ফুসফুস শক্তিশালী হয় এবং বিষাক্ত পদার্থ দূর হয়।
লেবুর শরবত প্রতিদিন খেলে ফুসফুস শক্তিশালী হয় এবং বিষাক্ত পদার্থ দূর হয়।
গ্রিন টি
গ্রিন টি খুব উপকারী সবার ক্ষেত্রেই। এই শক্তিশালী চা অন্ত্রের বিষাক্ত পদার্থ দূর করে। এই বিষাক্ত পদার্থই আমাদের কোষ্ঠকাঠিন্যের জন্য দায়ী।এ ছাড়া প্রতিদিন গ্রিন টি পান ফুসফুসকে পরিষ্কার করে।
গ্রিন টি খুব উপকারী সবার ক্ষেত্রেই। এই শক্তিশালী চা অন্ত্রের বিষাক্ত পদার্থ দূর করে। এই বিষাক্ত পদার্থই আমাদের কোষ্ঠকাঠিন্যের জন্য দায়ী।এ ছাড়া প্রতিদিন গ্রিন টি পান ফুসফুসকে পরিষ্কার করে।
যোগব্যায়াম
গভীর শ্বাস প্রশ্বাসের ব্যায়াম করলে শরীর থেকে বিষাক্ত পদার্থ বের হয়ে যায়। নিয়মিত যোগব্যায়াম করলে ফুসফুস শক্তিশালী হয় এবং প্রাকৃতিকভাবে ফুসফুস পরিষ্কার হয়।
দুগ্ধ জাতীয় খাবারে না
গভীর শ্বাস প্রশ্বাসের ব্যায়াম করলে শরীর থেকে বিষাক্ত পদার্থ বের হয়ে যায়। নিয়মিত যোগব্যায়াম করলে ফুসফুস শক্তিশালী হয় এবং প্রাকৃতিকভাবে ফুসফুস পরিষ্কার হয়।
দুগ্ধ জাতীয় খাবারে না
ফুসফুস পরিষ্কার রাখতে হলে দুগ্ধজাতীয় খাবার বাদ দিতে হবে। কারণ দুধ জাতীয় খাবার পরিষ্কার প্রক্রিয়াকে বাধাগ্রস্ত করে।
তবে ফুসফুসকে একেবারেই পরিষ্কার করতে ধূমপান ছেড়ে দেওয়ার বিকল্প আর কিছুই হতে পারে না। দেখুন, চেষ্টা করে ছাড়তে পারেন কি না এই বাজে অভ্যাস।
তবে ফুসফুসকে একেবারেই পরিষ্কার করতে ধূমপান ছেড়ে দেওয়ার বিকল্প আর কিছুই হতে পারে না। দেখুন, চেষ্টা করে ছাড়তে পারেন কি না এই বাজে অভ্যাস।
বার্গার ক্যানসারের কারণ!
দোকান থেকে কিনে এনেছেন আপনার প্রিয় বার্গার। প্যাকেট খুলে খেতে গিয়ে আঁতকে উঠলেন। ভয়াবহ ছবির সঙ্গে লেখা, ‘বার্গার স্বাস্থ্যের পক্ষে ক্ষতিকারক। বার্গার ক্যানসারের কারণ’!
এত দিন এই সতর্কতা সিগারেটের প্যাকেটে দেখতেই অভ্যস্ত ছিলাম আমরা। তবে খুব তাড়াতাড়ি এটা দেখতে পেতে পারেন বার্গার, সসেজের প্যাকেটেও।
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা জানাচ্ছে, এই খাবারগুলো সিগারেটের মতোই ক্ষতিকারক। হতে পারে ক্যানসারও। এদিকে হু-এর প্রকাশিত ‘এনসাইক্লোপেডিয়া অফ কার্সিনোজেনস’ তালিকা থেকে একটুর জন্য বাদ পড়েছে টাটকা রে়ড মিট। কিন্তু প্রিজার্ভ করা রেড মিট কার্সিনোজেনিক।
হু-এর ইন্টারন্যাশনাল এজেন্সি ফর রিসার্চ অন ক্যানসারের রিপোর্ট বলছে, রেড মিট থেকে প্রতি বছর ব্রিটেনে দেড় লক্ষ মানুষ ক্যানসারে আক্রান্ত হন।
এনসাইক্লোপেডিয়া অফ কার্সিনোজেনস তালিকায় প্রথম দিকে রয়েছে অ্যালকোহল, অ্যাসবেসটস, আর্সেনিক, সিগারেট। প্রসেসড মিটের তালিকায় রয়েছে হ্যাম, বেকন, পাস্ত্রামি, সসেজ ও সালামি। বার্গার, হট ডগ জাতীয় খাবারে এই ধরনের প্রসেসড মিটই ব্যবহার করা হয়ে থাকে।
source:ভোরের পাতা
Subscribe to:
Posts (Atom)
Donate
প্রেগন্যান্সি ক্যালকুলেটর
Archive
Popular Posts
-
১৯৯৮ সালে ডক্টর লওয়ারেন্স আই. সেন্ক (সেন্টার ফর কগনিটিভ থেরাপী ইন বিথ্হিসডা, মেরীল্যান্ড) জার্নাল অব সেক্স এন্ড মেরিটিয়াল থেরাপী তে একটি ...
-
Plant: Andrographispaniculata(kalomegh) The Monograph Is given below:- · Definition: Andrographispaniculata is a medicina...
-
Nappy rash is a very common problem for the kids.it occurs due to persistent irritation by urine and faces .it may occur due to use of occlu...
-
এখন প্রায় ঘরে ঘরে জ্বর, সর্দি, কাশি হচ্ছে। অনেকে আবার আক্রান্ত হচ্ছেন নিউমোনিয়ায়। অথচ সামান্য পরিচর্যা ও ওষুধ সেবনে জ্বর, সর্দি-কাশি ভালো হ...
-
Acute Lymphoblastic Leukemia (ALL) Acute Myeloid Leukemia (AML) Adolescents, Cancer in Adrenocortical Carcinoma Childhood AIDS-Relat...
-
অতিরিক্ত হস্তমৈথুন্যের ফলে শক্তি হ্রাস সহ নানাবিধ শারীরিক সমস্যা হতে পারে। যেমন : ১) শারীরিক ব্যথা এবং মাথা ঘোরা। ২) যৌন ক্রিয়ায় সাথ...
-
# আত্মহত্যা_কি : আত্মহত্যা হচ্ছে আত্মবিনাস, আত্মহনন ও আত্মবিলোপ। কোন ব্যক্তি যখন ব্যক্তিগত সিদ্ধান্তনুসারে নিজেই নিজের জীবনের পরিসমাপ্ত...
-
কিডনির প্রাথমিক রোগে বা অন্য কোনো কারণে কিডনি আক্রান্ত হয়ে ধীরে ধীরে মাসের পর মাস বা বছরের পর বছর ধরে যদি দুটো কিডনিরই কার্যকারিতা নষ্ট হতে...
-
Cancer is the uncontrolled growth and spread of cells. It can affect almost any part of the body. The growths often invade surrounding tissu...
-
হস্তমৈথুন বা মাস্টারবেশন ব্যাপারটির সাথে সব পুরুষই কমবেশি পরিচিত, এই ব্যাপারটি বিস্তারিত বলার কিছু নেই। নারীদের মাঝেও হস্তমৈথুন আছে, তবে পু...